দেশের উচ্চ শিক্ষা কুমমুল্টিভ গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ- সিজিপিএএ এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ফল মূল্যায়ন করা হয়। উন্নত দেশগুলোতে মাধ্যমিক থেকে এ পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হয়। এবার এ পদ্ধতিতে জিপিএ বাদ দিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ এক্সিলেন্টাস ১০ টির বেশি গ্রেড রাখার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
বর্তমান গ্রেডিং পদ্ধতিতে অনেক সময় কম সংখ্যক বিভাজন শিক্ষার্থীর জিপিএ আশাতীত পরিবর্তিত হতে পারে, যা কিনা একজন শিক্ষার্থীর জন্য অনেক সময় মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। তবে নতুন গ্রেডিং পদ্ধতি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হলে দেশের উচ্চ শিক্ষার হার আরও বাড়বে বিশেষজ্ঞরা।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ডের মাধ্যমে, সর্বোচ্চ গ্রেড নম্বর ৯০-১০০ বা ৯৫-১০০ হতে পারে ৮০-৮৯নম্বর দ্বিতীয় গ্রেড হতে পারে। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর জিপিএ ৫ পাওয়ার বিষয়ে মানসিক চাপ কমিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের ভর্তি জটিলতা দূর করা হবে বলে জানিয়েছেন ইন্টারঃ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের চেয়ারম্যান।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মো। জিয়াউল হক বলেন, পাবলিক পরীক্ষার মাঝামাঝি ছাত্রদের দীর্ঘ সময় বিরতি দেওয়া হয় তাদের খুব বেশি উপকারিতা হয় না।
প্রস্তাবিত এ পদ্ধতিতে ইতিবাচকভাবে দেখছেন শিক্ষকরা। তারা বলছে, এর মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর প্রকৃত অবস্থা ফুটে উঠবে।
